ঢাকারবিবার, ১৬ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
ঢাকারবিবার, ১৬ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইসিটি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আফ্রিকা
  6. ইসলাম
  7. এশিয়া
  8. কলাম
  9. ক্রিকেট
  10. খেলা
  11. চাকরী
  12. জাতীয়
  13. জেলা
  14. জেলা সংবাদ
  15. নিয়োগ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সিলেট নগরীতে ৫ আগস্টের আগে পুলিশ ও ডিবির কেসিয়ার পরিচয় দেওয়া লোকমান আবার সিলেটে

সিলেট প্রতিনিধি
অক্টোবর ৮, ২০২৫ ৩:১৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সিলেট নগরীতে কখন ও পুলিশের সদস্য কখনও ডিবির কেশিয়ার পরিচয় দিয়ে আওয়ামিলীগের ছএ ছায়ায় থেকে বেপরোয়া চাঁদাবাজি করেছেলোকমান।

সিলেট শহরে বন্দর বাজার, জিন্দ বাজার, চৌহটা আম্বর খানা সুবিদ বাজার, মদিনা মাকেট, লালবাজার, লালদিঘীর পার, অর্থাৎ পুরো সিলেট সিটি করপোরেশনে।
এলাকার ভিতরে ফুটপাতে কে কোথায় বসবে কত টাকা প্রতিদিন সন্ধ্যা
চাঁদা দিতে হবে তাও ঠিক করে দিতো লোকমান।

কারন সে আওয়ামী লীগের সদস্য ছিল যুবলীগের কিছু সদস্য নিয়ে সে তার অপরাধ জগত গড়ে তুলে ছিল, তার সাথে বেশ কিছু অসাধু ছিল এর মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন লোক দিয়ে মাদক ব্যবসা, হোটেলে নারী দিয়ে দেহ ব্যবসা, জুয়ার বোড ও চালাতো লোকমান।

মোট কথা সিলেট শহরে যত ধরনের অবৈধ ব্যবসা ও অপকর্ম হইত সব কিছুর জন্য পুলিশ ও ডিবির নামে চাঁদা তুলতো লোকমান।

এর একটা বড় কারন আওয়ামী অসাধু কিছু পুলিশ তার অপকর্মের সাথে যুক্ত ছিল, আওয়ামী লীগের পুরোটা সময় সে কতোয়ালী থানায় ও বন্ধর বাজার ফাঁড়িতে পড়ে থাকতো, থানায় দালালি করতো পুলিশের সাথে তার আগে থেকেই একটা ভালো সম্পর্ক ছিল সে সিলেটে এসে জিন্দ বাজার ফুটপাতে পাপসের ব্যবসা করতো। তখন সে ফুটপাতের হকার দের কাছ থেকেও চাঁদা তুলে বন্ধর বাজার ফাঁড়িতে দিত তখন থেকে পুলিশের সাথে তার দহরম মহরম সম্পর্ক হয়ে যায়।

এর মাঝে ২০০৯ সালে আওয়ামী ফ্যাসিস সরকার ক্ষমতায় চলে আসে তখন সে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িয়ে আস্তে আস্তে পড়ে আওয়ামী লীগের চাঁদবাজ দের সাথে তার সম্পর্ক গড়ে উঠে কিছু ছাএলীগ এবং যুবলীগ কিছু আওয়ামী লীগের পুলিশ সদস্য মিলে এই সিলেট শহরে একটি অপরাধ জগত গড়ে তোলে কেউ আর লোকমানের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস করে নাই।

কারন আওয়ামী অসাধু কিছু পুলিশ ও ছাএলীগ যুবলীগের কিছু সন্ত্রাসী তার হাতে ছিল। আওয়ামীলীগ ও যুবলীগের অনেক কে নিয়ে সে ভারতীয় মাল যেমন গরু কসমেটিক চিনি সহ বিভিন্ন পন্য রাতের অন্ধকারে সিলেট শহরে ঢুকিয়েছে।

এমন কোন অপরাধ নাই যাহা লোকমান করে নাই, সিলেট শহরের ফুট পাত কে নিজের সম্পত্তি মনে করে নিয়েছিল।

আলোচিত রায়হান হত্যার মুল আসামী এস আই আকবর সে ছিল তার অপকর্মের গুরু ২০২৪ জুলাই আগস্টে ফ্যাসিস আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় কখন ও তাকে পুলিশের সাথে আবার কখন ও ছাএলীগ যুব লীগের সাথে দেখা যেত।

লোকমানের বাড়ী কুমিল্লা চানপুর পরিস্থিতি বেগতিক দেখে সে সিলেট থেকে তখন পালিয়ে যায় ।

৫ আগস্ট ২০২৪ এর আগে যে সকল কর্মকর্তা কর্মচারী অপরাধের সাথে জড়িত ছিল তাদের কে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে আবার কেউ দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে লোকমানের সাথের সকল অপরাধীরা পালিয়েছে

কিন্তুু যে জুলাই আগস্টে ছাত্র জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল এবং ফ্যসিস আওয়ামী লীগের পুরোটা সময় আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে পুলিশের নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি করেছে পুলিশের মান সম্মান ক্ষুন্ন করেছ সে এখন কি করে আবার সিলেট এসে কতোয়ালী মডেল থানার ও বন্ধর ফাঁড়ির ভিতর ঘোরাঘুরি করে।

এতে সাধারণ জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তাহলে কি ফ্যাসিস আওয়ামী লীগের তৈরি লোকমান আবার তার অপরাধ জগত গড়তে চেষ্টা তদবির চালাচ্ছেন তাহলে কি লোকমান আবার তার চাঁদাবাজীর সাম্রাজ্য ফিরে পেতে যাচ্ছে।

সচেতন মহলের আশা এখন যে সকল দেশ প্রেমিক পুলিশ প্রশাসন আছে তারা কি লোকমানের মত ফ্যাসিস চাঁদাবাজ প্রতারককে আশ্রয় দিবেন।

লোকমানের সাথে যোগাযোগ করলে সে বলে যত পারেন নিউজ করেন নিউজ করে আমার কিছুই করতে পারবেন না, তার সাথে কথা বলার সময় তার কথাবার্তার কোন ব্যালেন্স নেই সে নিজেই বলছে আমি এখন মদ খেয়েছি পরে কথা বলবো।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।