উপকূলবর্তী এলাকার মানুষের পানি সংকট নিরসনে প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া উপহার ৩ হাজার লিটার পানির ট্যাংকি বিক্রি করে হাতিয়ে নিয়েছে বহু টাকা ব্যপারটা ধরা খেয়ে গেলে যাদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়েছে তাদেরকে নানা ভাবে হুমকী প্রদন করেই চলেছে। একেতো চুরি তার উপর ছিনা চুরি।
গোপালগঞ্জ জেলার টুংগীপাড়া উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দক্ষিননাঞ্চলের উপকূলবর্তী এলাকায় খাবার পানি সংকট নিরশনে বৃষ্টির পানি সারা বছর সংরক্ষণের প্রকল্পে তিন হাজার লিটার পানির ট্যাংকি প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া উপহার সরকারের নির্ধারিত মূল্য ১৫শত টাকা থাকলেও ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা দামে বিক্রি করেন গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্ণী ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা সংরক্ষিত আসনের বিলকিস আক্তার ।তার বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ পাওয়া গেছে তিনি তার এলাকার কিছু ভূমিহীন, খেটে খাওয়া দিনমুজুর মানুষের কাছ খেকে সরকারী ঘর দেবার কথা বলে হতিয়ে নিয়েছে টাকা।
এ ব্যপারে বর্নী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ তবিবুর রহমান পিতা মোহাম্মদ শামসুল হক শেখ গ্রাম মুন্সির চর দক্ষিণপাড়া তিনি জানায় যে, আমাদের ইউনিয়নের ১,২,৩ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর দেওয়া উপহারের পানির ট্যাংকি বাবদ আমার কাছ থেকে ৮ হাজার টাকা নিয়েছেন । আমি টাকাটা আব্দুল মতিন এর সামনে দিয়েছি , টাকা নেবার সময় তার পরিবারের কয়েকজন সদস্য ছিল।পরে আমি ট্যাংকির দাম জানতে পারলে তার কাছে টাকা ফেরৎ নিতে গেলে প্রথমে সে টাকার ব্যপারটা স্বীকার করলেও পরে সে সম্পূর্ন স্বীকার করে ।পরে আমি বর্ণি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে মুঠোফোন আবহিত করি এবং বিষয়টা তাকে জানাই সে আমাদেরকে ভরসা দেয় যে উক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোন প্রমাণ পেলে যথাযথো ব্যবস্থা নেওয়া হবে।তারপরও তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই। পরে আমি বাধ্য হয়ে গনমাধ্যম কর্মীদের কাছে গিয়ে আমার আভিযোগ দেই।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় কর্মরত এক সাংবাদিক তার কাছে গেলে. মহিলা মেম্বার তাকে নানা ভাবে হুমকী দিতে থাকে এ ব্যপারে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সংস্লিষ্ঠ সকলের দৃষ্টি আকর্ষন করছি