মণিরামপুর উপজেলা মশ্বিমনগর ইউনিয়নে আওয়ামী নেতাকর্মীর উপরে বিএনপি সহ যুবদল ও ছাত্রদলের প্রভাব বিস্তার এর চেষ্টা।মশ্বিমনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের উপরে হামলা করলেও নেই পরিকর। আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীর উপর একাধিক হামলা সংগঠিত হয়েছে ইউপি সদস্য আজব আলী গাজী কে মারধর ও জখম করে এবং জে, এস এন্টারপ্রাইজ এ হামলার নেপথ্যে ছিলো ছাত্র দল এর কর্মী রাতুল হাসান (জনি) ততকালীন সময়ে মারপিটের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলেও হয়নি বিচার।ইউপি সদস্য কে মারপিটের মাধ্যমে জনির প্রভাব বিস্তার হয়। গত ২৩ জুন সন্ধ্যা সাতটা নাগাত জে এস এন্টারপ্রাইজ এর মালিক চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় তাকে মারপিট করে
জখম করে ছাত্র দলের এ কর্মী। এ ঘটনায় মণিরামপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয় এছাড়া ইউনিয়ন এর ছাত্র লীগ কর্মী বাবুল হাসান ও তার পিতা মিজানুর রহমান কে মারপিট করে বিএনপি সহ যুবদল ও ছাত্রদল এর নেতা কর্মীরা।এছাও বিভিন্ন ভাবে প্রবাসী দের কাছ থেকে ও চাঁদা দাবি করছেন রাতুল।
এছাড়াও মশ্বিমনগর ইউনিয়নে গড়ে তুলেছে মাদকের আড্ডা,ইয়াবা,গাজা,
ফেনসিডিল সহ বিভিন্ন মাদক ব্যাবসার চালিয়ে যাচ্ছে এই রাতুল।রাতুল এলাকার নোয়ালি বটতলা নামক স্থানে নানার দোকানে বসে মাদক বিক্রি করে আসছে দীর্ঘ দিন যাবত।রাতুলের বিরুদ্ধে মণিরামপুর থানায় একাধিক অভিযোগ হলেও, ধরা পড়েন না রাতুল।ফলে দিনে দিনে আতংকিত হচ্ছে এলাকার সাধারণ মানুষ।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কে নিয়ে বিভিন্ন সময় কটুকথা বলে থাকেন রাতুল। মাঝে মাঝে প্রশাসন কে নিয়েও কটুকথা বলেন তিনি।এলাকায় প্রচার করেন আওয়ামী লীগের নেতা ও প্রসাশন আমার কেনা।
স্থানীয় সুত্রে জানাযায় এই রাতুল মাদকের ব্যাবসার একটি অংশ তুলে দেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের কিছু পাতি নেতার হাতে।
যে কারনে রাতুল রাজকীয় ভাবে মাদক ব্যাবসা সহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী মুলুক কাজ করে চলেছেন।নোয়ালী গ্রামের মোড়ল পাড়া এলাকার মালেক মোড়লের ছেলে রাতুল হোসেন(জনি)এবিষয়ে স্থানীয় সাধারণ মানুষের দাবী যুবদল নেতা রাতুল কে আটক করে কঠোর আইনে শাস্তি দেওয়া হোক।